How to rank YouTube video in Bangla || কিভাবে ইউটিউব ভিডিও রেংক করাবো, বাংলাতে।

    How to rank YouTube video in Bangla, কিভাবে আমাদের ইউটিউব ভিডিও রেংক করাতে পারবো যদি এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা না থাকে তবে আমরা যত ভালোভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলি না কেন আমাদের ভিডিও তা দর্শকের কাছে পৌঁছাতে পারবে না।

    কিভাবে আমাদের ইউটিউব ভিডিও রেংক করাতে পারবো এই বিষয়টি আমাদের একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার প্রথম থেকেই ধারণা নেওয়া প্রয়োজন কেননা কোন ইউটিউব ভিডিও Rank করাতে গেলে শুধুমাত্র সেই ভিডিওটি কে সুন্দর এবং ভিডিওটি রুপোর প্রযুক্তিগত দিকে দিয়ে কাজ করলেই তারা হয় না।
How to rank YouTube video in Bangla

    কোন ভিডিওকে ইউটিউবে উপরের দিকে আনতে গেলে তাতে প্রয়োজন সেই চ্যানেলটিকে উপযুক্ত ভাবে তৈরি করা এই কারণে ইউটিউব ভিডিও কে Rank / রেঙ্ক করাতে গেলে তা সেই চ্যানেলের কিছু উপযুক্ত সেটিংস থাকা প্রয়োজন।

    আপনি হয়তো এখন বিষয়টি ভাবতে শুরু করেছেন কারণ এই কথাটি আপনি আগে কখনো ভাবেন নি যদি ভাবতেন তাহলে প্রথম থেকে বিষয়টি জেনে তবে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল করতেন। কিন্তু এমন নয় যে এই সেটিংস একবার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করলে আর করা যায় না আপনি এখনো সেটিংস গুলি ঠিক করতে পারেন।

    আপনি একটি উপযুক্ত এবং প্রয়োজনীয় ইউটিউব ভিডিও তৈরি করেছেন কিন্তু তা যদি দর্শকদের কাছে না পৌঁছায় আপনার ইউটিউব ভিডিওটি কিন্তু কেউ দেখবে না আর যদি না দেখে তাহলে কিন্তু আপনার ভিউজ বাড়বেনা সাথে আপনার ইনকামের চিন্তাভাবনা তো কোন কথাই থাকবে না।

    তাহলে আমাদের প্রয়োজন উপযুক্ত ভাবে ভিডিও তৈরি করার সঙ্গে সঙ্গে সেই ভিডিওটি কে উপযুক্তভাবে অপটিমাইজ করা। এটা নতুন বা প্রথম শুনলেন তাইতো।আমি জানি আপনি হয়তো এই অপটিমাইজ কথাটি প্রথম শুনেছেন আসলে এই অপটিমাইজ যত ভালোভাবে আপনি আপনার চ্যানেল এবং ভিডিওর উপরে করতে পারবেন আপনার ভিডিওটি কত সুন্দর ভাবে ইউটিউবে Rank করতে সক্ষম হবে।

     একটি ইউটিউব ভিডিও শুধুমাত্র একটি কারণের জন্য যে Rank হয় তা নয়, অনেকগুলো কারণের জন্য একটি ইউটিউব ভিডিও ইউটিউব এর উপর Rank করে আরে সবগুলি মোটামুটি আপনার জানা প্রয়োজন।

    এই অপ্টিমাইজ করার বিষয়টি আমরা একটু বুঝিয়ে বলি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।এই বিষয়টি হলো যে কোন সার্চ ইঞ্জিন থেকে যখন আমাদের তৈরি করা ভিডিওটি সার্চ করা হবে তখন এমন ভাবে আমাদের ভিডিওটি অপটিমাইজ করা থাকবে যাতে সেখানে আমাদের ভিডিওটি সবার সামনে উঠে আসে।

    হয়তো আপনার ভিডিওটি বা চ্যানেলটি আপনি সেভাবে অপটিমাইজ করে তৈরি করেননি এ কারণে আপনার ভিডিওটি ইউটিউবে Rank করতে পারছে না তাহলে চলুন কি করে ইউটিউব ভিডিও Rank করতে হয় তার আজকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আপনাকে ধারণা দিয়ে দিই।



How to rank YouTube video in Bangla  || কিভাবে ইউটিউব ভিডিও রেংক করাবো, বাংলাত


     ইউটিউব ভিডিও রেংক না করাতে পারলে আমরা কিন্তু একজন ভালো ইউটিউবার হয়ে উঠতে পারবো না হয়তো আমরা প্রতিদিন বা নিয়মিত ভাবে আমাদের চ্যানেলের উপর ইউটিউব ভিডিও আপলোড করছি কিন্তু তাতে যদি কেউ না আসে তাহলে কোন লাভ নেই।

    এই অপটিমাইজ করে আপনি আপনার ইউটিউব এর উপর বা আপনার ভিডিওর উপর ভিউ বাড়াতে পারেন কিন্তু অপটিমাইজ প্রক্রিয়াটি আপনি একবার যদি শিখে যান তবে প্রতি ক্ষেত্রে তা করতে আপনার কোন রকম কষ্ট হবেনা।

    কিভাবে ইউটিউব ভিডিও Rank করাব এই বিষয়টি পুরোপুরি অপটিমাইজেশনের উপরে আছে যদি কেউ বলে যে আমি ভিডিও তৈরি করলেই তা করে যাই তাহলে আমি বলব সে ক্ষেত্রে ঘটনাটি অন্যরকম ভাবে ঘটে সেখানে কোন অপটিমাইজেশন প্রক্রিয়া কাজ করে না।

    যেমন যে চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা প্রচুর সংখ্যক তারা একটি ভিডিও আপলোড করার সঙ্গে সঙ্গে কোনো রকম সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রয়োগ করতে হয় না সঙ্গে সঙ্গে তাদের ভিউ লাখ লাখ পরিমাণ বাড়তে থাকে।

   কিন্তু আমরা ঐরকম বড় মাপের ইউটিউবার নই আমরা সবে মাত্র একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও আপলোড করতে শুরু করেছি সুতরাং আমাদের যেহেতু সাবস্ক্রাইবার নেই তাই আমাদের দুটো লক্ষ্য থাকবে যে আমাদের ভিডিওটি বা চ্যানেলটি এমনভাবে অপটিমাইজ করবো যার মাধ্যমে আমাদের সাবস্ক্রাইব বাড়বে সঙ্গে সঙ্গে ভালো সংখ্যা র ভিউ বাড়তে শুরু করবে।

     যাইহোক এটুকু আপনি বুঝতে পারলেন যে আপনি চ্যানেলটি করার পর ভিডিও আপলোড করেছেন কিন্তু সামান্য কিছু জিনিস হারিয়ে যাওয়ার ফলে আপনার ভিউ আসছে না সুতরাং চলুন ওইটুকু ভুলকে আমরা শুধু জানি এবং আমাদের চ্যানেলে যথেষ্ট পরিমাণ বাড়তে থাকে - 


ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজেশন 


     আমি জানি এই শব্দটি হয়তো আপনি প্রথমবার শুনলেন কিন্তু একটি ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও গ্রোথ হওয়ার জন্য ইউটিউব চ্যানেল অপ্টিমাইজেশান বিষয়টিতে কত বড় তা এখন আপনি বুঝতে পারবেন। কারণ এখানে আমি ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজেশন করা থেকেই আপনার সমস্ত প্রক্রিয়াটি শুরু করব।

    মনে পড়ে যখন আপনি ইউটিউব চ্যানেলটি তৈরি করেছিলেন তখন আপনার সামনে দুটো অপশন এসেছিল একটি হলো description / দেস্ক্রিপশন। কিন্তু কি লিখেছিলেন এই description-এ সেটা কি আপনার মনে পড়ে এদের স্ক্রিনশট দিয়ে আসলে হবে আপনি কোন বিষয় নিয়ে ইউটিউব চ্যানেলটি খুলতে চাইছেন সেই বিষয়টি এখানে অল্প সংখ্যক শব্দের মধ্যে লেখা প্রয়োজন।

    আপনি যদি এমন একটি ভিডিও আপলোড করেন আপনার চ্যানেলে যার সঙ্গে  ভিডিওর বিষয়ের সঙ্গে আপনার এই ইউটিউব চ্যানেলের description / দেস্ক্রিপশন এর বা বিষয়ের কোন মিল নেই তাহলে এটা কি করে ইউটিউব বুঝবে যে এটি আপনার ভিডিও এবং আপনার চ্যানেলের বিষয়ের সঙ্গে যার কোনো সম্পর্ক নেই।

    যদি এটা ঠিক করে থাকেন তবে অবশ্যই ভালো আর যদি আপনার চ্যানেলের ডেসক্রিপশন এর সঙ্গে আপনার ভিডিওর বিষয়ের মিল না থাকে তবে ভেবে দেখুন কত বড় ভুল করেছেন এবং কেন আপনার ভিডিও ইউটিউব চ্যানেলে Rank করছে না।


    তাহলে এবার আপনি আপনার চ্যানেলের সেটিংসে গিয়ে সেখান থেকে এই ডেসক্রিপশন টিকে ঠিক করে লিখুন অর্থাৎ আপনি কোন বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে ভিডিও আপলোড করবেন সেটা আগে নিশ্চিতভাবে সুন্দর করে এখানে লিখুন।

    মনে রাখবেন এই চ্যানেলের ডেসক্রিপশন কিন্তু আপনার একটা মেটা ডেসক্রিপশন অর্থাৎ আপনি চ্যানেলে কি ছাড়ছেন কি বিষয় সেটি ইউটিউব আপনার চ্যানেলে এসে বুঝে যাবে এবং সেই অনুযায়ী আপনার চ্যানেলকে ইউটিউব ভাগ করে নেবে যে আপনি কোন বিষয়ের ভিডিও ছাড়েন।

    প্রথম বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি যা ছিল ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজেশন। এবার ইউটিউব চ্যানেল অপটিমাইজেশন এর দ্বিতীয় এবং সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে পাট সেটি হলো কি ওয়ার্ড। দেখুন তো মনে পড়ে কিনা যে যখন আপনি প্রথম ইউটিউব চ্যানেলটি খুলেছিলেন তখন আপনার সামনে একটা অপশন এসেছিল যে ইনপুট ইওর কিওয়ার্ড / input your keyword

    এই কী-ওয়ার্ড অপশনে আপনার কি লেখা উচিত ছিল জানেন আপনার লিখতে হতো আপনি কোন কোন কিওয়ার্ড এর উপর নির্ভর করে ভিডিও ছাড়বেন। যেমন ধরুন আপনার চ্যানেলের বিষয়ে যদি কমেডি হয়ে থাকে তাহলে, আপনার কীওয়ার্ড হতে পারে - best Bengali comedy 2020, বা best funny comedy 2020, ইত্যাদি।

    কি তাহলে হয়তো আপনি ভুল করেছিলেন ? আসলে এগুলি হলো চ্যানেল অপটিমাইজেশন এর একটি প্রসেস।যদি এগুলি ঠিকঠাক ভাবে না করা হয় তবে আপনি কি বিষয়ের উপর কাজ করছেন তা ইউটিউব বুঝতে পারেনা সাথে সাথে আপনি কোন বিষয়ের উপরে বা কোন কথাগুলি সার্চ করলে আপনার ভিডিও আসবে এই বিষয়গুলো ইউটিউব বুঝতে পারেনা।

    আর যদি ইউটিউব সেটা বুঝতে না পারে তবে আপনার ভিডিও কোনদিনও সার্চ রেজাল্টে আসবে না কারণ আপনার বিষয়ের সঙ্গে আপনার চ্যানেলের কোন সম্পর্ক নেই এই কারণে অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন সর্বপ্রথম আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি অপটিমাইজেশন করা যার মাধ্যমে ইউটিউব আমাদের চ্যানেল সম্পর্কে জানবে ও বুঝতে পারবে।



ইউটিউব ভিডিওর keyword নির্বাচন 


    আপনি কিন্তু বুঝে গেছেন যে আপনার চ্যানেল কিভাবে অপটিমাইজ করা হয়েছে অর্থাৎ আপনি কোন নির্দিষ্ট শব্দ এবং কোন নির্দিষ্ট টপিক এর উপর আপনার ইউটিউব ভিডিও তৈরি করবেন সেটা আপনি বুঝে গেছেন।এরপর আপনার যে কাজ সেটি হল আপনি যে ভিডিওটি তৈরি করতে চলেছেন সেই ভিডিওটি নিয়ে আপনার কিছু অপটিমাইজ করতে হবে।

    এটি কেমন, এটি করার প্রথম কাজ হলো আপনাকে প্রথমে গুগল বা ইউটিউব এ গিয়ে আপনি কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও ছাড়তে চাইছেন সেটিকে লিখে সার্চ করতে হবে এবং দেখতে হবে যে সেখানে আসলে কোন শব্দ লিখে দর্শকরা ইউটিউবে ভিডিও খুঁজে। যে শব্দগুলো দিয়ে ভিডিও করছে সেই শব্দ গুলিকে বলা হয় কিওয়ার্ড।

     এখানে আপনাকে প্রথম কোন কিওয়ার্ডের উপর নির্ভর করে আপনি ভিডিও তৈরি করবেন তা প্রথমেই নির্বাচন করতে হবে। দেখুন ইউটিউব এ ভিডিও নেই এমন কোন বিষয় নেই।অর্থাৎ প্রতিটি বিষয় বা টপিক এর উপর হাজার হাজার ভিডিও আছে।

    আর এই হাজার হাজার ভিডিও সঙ্গে আপনাকে লড়াই করে প্রথম দিকে উঠে আসতে হবে এর জন্য প্রয়োজন সঠিক কী-ওয়ার্ড কে বেছে নেওয়া। সঠিক কিওয়ার্ড কে বাঁচতে গেলে প্রথমে আপনাকে বাছতে হবে যে ইউটিউবে যে সাজেস্ট কিওয়ার্ডগুলো আসে সেখান থেকে দেখতে হবে কোন কিওয়ার্ডের পরে কম ভিডিও বা একটু খারাপ ভিডিও আসছে।

    যেসকল কী-ওয়ার্ড এর উপর কম পরিমাণে ভিডিও আছে সেইসকল কি ওয়ার্ড এর উপরে আপনার কাজ করা উচিত। কারণ এখানে কম ভিডিও থাকার ফলে আপনি খুব সহজেই তাদের পিছনে ফেলে সামনের দিকে চলে আসতে পারবেন।

    যদি একবার আপনি এই বিষয়টি নির্বাচন করে ফেলতে পারেন তবে সেই বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে তা অবশ্যই আপনার ইউটিউব এর প্রথম দিকে অবস্থান করবে।



ইউটিউব ভিডিওর টাইটেল 


      ইউটিউব ভিডিও কে রেংক করাতে গেলে প্রথমেই এটাকে মনে রাখতে হবে যে আমি যে বিষয়টি বা কি ওয়ার্ডকে নির্বাচন করেছি সেই কিওয়ার্ডটি আমার অবশ্যই যেন ভিডিওটির টাইটেল এর মধ্যে থাকে।
ইউটিউব ভিডিওর টাইটেল

    প্রয়োজনে আপনি টাইটেল এর মধ্যে দুইবার আপনার নির্দিষ্ট কী-ওয়ার্ড কে ঘুরিয়ে লিখতে পারেন তবে একইভাবে দুবার লিখবেন না। আপনার মূল কী ওয়ার্ড টিকে বেছে নিয়ে কিভাবে লিখলে তা ভালো লাগে সেটা আপনাকে নির্বাচন করতে হবে এবং বুঝে আপনার ইউটিউব এর ভিডিওর টাইটেলটি দিতে হবে।

    টাইটেল দেখে ইউটিউব সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারবে যে আমার ভিডিও কোন বিষয়ে এবং আমার চ্যানেলের সঙ্গে এর মিল আছে সাথে সাথে সে এই শব্দগুলি নিয়ে যখন ইউটিউবে কোন সার্চ আসবে তখন আমার ভিডিওটি তার সার্চ রেজাল্ট দেখাবে।

    সুতরাং ইউটিউব ভিডিওর টাইটেল টি করানোর জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। টাইটেলটি যেন অবশ্যই মাত্রাতিরিক্ত ভাবে বড় না হয়ে যায় সেদিকে আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে।



ইউটিউব ভিডিওর # ( হ্যাস) ট্যাগ ব্যবহার : 


      ইউটিউব ভিডিও রেংক করাতে গেলে আপনার ইউটিউব ভিডিওর জন্য এবং বিষয়ের উপর নির্ভর করে ট্যাগ ব্যবহার করা জানতে হবে। আপনি কি জানেন # ট্যাগ কি জিনিস ? # ট্যাগ হল এমন একটি বিষয় যেখানে কিছু শব্দকে নির্বাচন করে বুঝিয়ে দেওয়া হয় যে আমি এই ভিডিওটি সাধারণত এই শব্দটির জন্য তৈরি করেছি।

    আপনি যখন কোন ইউটিউব ভিডিও দেখবেন তখন সেই ভিডিওটি টাইটেল এর উপর দেখবেন কতগুলি নীল কালি দিয়ে ট্যাগ ব্যবহার করা থাকে। সেখানে প্রত্যেকটি শব্দের আগে একটি হ্যাস (#) লাগানো থাকে। তাই আমরা একে বলি হ্যাশট্যাগ

    হ্যাশট্যাগ কিভাবে কাজ করে, হ্যাশট্যাগ কোন ইউটিউব ভিডিওকে রেঙ্ক / Rank করতে যথেষ্ট পরিমান সাহায্য করে কেননা হ্যাশট্যাগ এর মাধ্যমে আমরা আমাদের ভিডিওর বিষয়টিকে ইউটিউব এর কাছে নির্বাচিত করে তুলে ধরে এবং যখন কোন ব্যক্তি ওই বিষয় নিয়ে সার্চ করে তখন আমাদের ভিডিও খুব সহজে তার কাছে পৌঁছে যায়।

    সুতরাং একটি ইউটিউব ভিডিও কে Rank করাতে গেলে এই হ্যাশট্যাগ কতটা জরুরী আশাকরি এবার আপনি বুঝতে পেরেছেন। কখনো কখনো একটু মাথা খাটিয়ে দেখতে হবে যে আপনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে রিলেটেড এমন কোন বিষয় নিয়ে খুব বেশি পরিমাণে ইউটিউব বা গুগোল এ সার্চ হচ্ছে সেই বিষয় কে যুক্ত করে আপনি অবশ্যই ভিডিওর প্রথমে #ট্যাগ লাগাবেন।

    কিন্তু প্রশ্ন হল হ্যাশট্যাগ কোথায় লাগাবো ? হ্যাঁ অনেকেই জানেন না যে #ট্যাগ গুলি কোথায় লাগাতে হয়। # ট্যাগ গুলি আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশন আছে সেখানে  #ট্যাগ ব্যবহার করবেন।

    তবে ইউটিউব সবচেয়ে বেশি তিনটি হ্যাশট্যাগ কে ভিডিওর নিচে রাখে কিন্তু আপনি শুধু মাত্র তিনটি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন না। আপনার ভিডিও এবং আপনার চ্যানেল সম্পর্কিত ৫-৮ টি # ট্যাগ গুলি অবশ্যই পরপর ব্যবহার করবেন।

    আপনার ব্যবহার করা সমস্ত  #ট্যাগ গুলি থেকে ইউটিউব প্রথম দিক থেকে তিনটি নিয়েে তা আপনার ইউটিউব ভিডিওতেে লাগিয় দেবে। সুতরাং এখানে প্রথম দিকের তিনটিিি  #ট্যাগ অত্যন্ত জরুরী

    

ইউটিউব ভিডিওতে ট্যাগ এর ব্যবহার :


     কোন ইউটিউব ভিডিও রেংক করানোর জন্য আপনি হয়তো এই কাজটি অনেকবার করেছেন কারণ এটি একটি সাধারণ বিষয় এবং সমস্ত ছোট-বড় ইউটিউবাররা এই ট্যাগ ব্যবহার করে থাকে।

    একটি ইউটিউব ভিডিও আপলোড করার সময় তা ডেসক্রিপশন এর নিচে এই ট্যাগ গুলি ব্যবহার করতে হয়। এই ট্যাগ গুলি ব্যবহার করার সময় প্রত্যেকটির মাঝে কমা দিয়ে তা ব্যবহার করতে হয়।

    এই ট্যাগগুলি ব্যবহার করার সময় অবশ্যই আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিও এবং আপনার চ্যানেল সংক্রান্ত বা রিলেটেড বা সম্পর্কিত শব্দগুলি দিয়ে tag দেবেন।এর ফলে আপনি যখন ইউটিউব ভিডিওটি আপলোড করবেন তখন ইউটিউব জেনে যাবে যে আপনি কোন কোন শব্দকে টার্গেট করে ভিডিওটি তৈরি করেছেন।

    এখানে এই ট্যাগগুলি ব্যবহার করার একটি গোপন কায়দা আমি বলে দিই। হয়তো আপনি এই পদ্ধতিটি জানেন তবুও মনে হয় আমি ব্যবহার করেছি বলে আপনাকেও ব্যবহার করতে বলি। একটু আগে আমরা হ্যাশট্যাগ এর ব্যাপারে পড়েছি এমনকি জেনেছি।

     আপনি আপনার description-এ যে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছিলেন বা যতগুলি ব্যবহার করেছিলেন ঠিক ততগুলি হ্যাশট্যাগ আপনি কপি করে আপনার ট্যাগ এর এখানে পেস্ট করুন। আশাকরি বুঝতে পারলেন আপনি যে # ট্যাগ গুলি description-এ ব্যবহার করেছেন সেগুলো কিন্তু  আপনি ট্যাগের ঘরেও ব্যবহার করলেন।

     এর মানে হলো আপনি যে শব্দগুলিকে সবথেকে বেশি পরিমাণে জোর দিয়ে টার্গেট করেছেন সেগুলিকে আপনি আপনার ভিডিওর সমস্ত জায়গাতে প্রয়োগ করলেন এর ফলে ইউটিউব পুরোপুরি নিশ্চিত হবে আপনার ভিডিওটির বিষয় বা কী-ওয়ার্ড এর উপর।

     যদি আপনার ট্যাগ বা হ্যাশট্যাগ একাধিক শব্দের হয় তবে প্রত্যেকটি শব্দের মাঝে আন্ডারস্কোর (_) ব্যবহার করবেন যাতে শব্দগুলি একে অপরের থেকে আলাদা না হয়ে যায়। যদি আলাদা হয়ে যায় তবে শুধুমাত্র প্রথম শব্দটি #tag এ পরিণত হবে সেক্ষেত্রে আপনার তেমন কোনো লাভ হবে না।



ইউটিউব ভিডিও ডেসক্রিপশন 


     আমি দেখেছি আমাদের বাংলা তে যতগুলি ইউটিউব চ্যানেল আছে তার অধিকাংশ ইউটিউব চ্যানেল গুলোতে কেউ ডেসক্রিপশন ব্যবহার করে না বললেই চলে।কিন্তু একটি ইউটিউব ভিডিও কে Rank করাতে গেলে ডেসক্রিপশন কে অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে এবং সুন্দর করে লেখা প্রয়োজন।
ইউটিউব ভিডিও ডেসক্রিপশন
Example of Description

     আমি জানি আসলে আপনারা মনে করেন ইউটিউব বাংলা বিষয়টি পড়তে পারে না এই ধারণাটির আপনাদের যে কত বড় ভুল সেটা আপনারা নিজেও জানেন না। বিষয়টি সেদিন বুঝতে পারবেন যদি কখনো ভিডিও তে বা ভিডিও ডেসক্রিপশন এ কোন ইল্লিগাল / illegal কথাবার্তা লিখে সেটিকে আপলোড করেন দেখবেন সঙ্গে সঙ্গে আপনি  স্ট্রাইক পেয়ে গেছেন।

     কারণ ইউটিউব বা গুগল এরা সবাই আমাদের বাংলা ভাষাকে খুব সুন্দর করে পড়তে পারে।আর আমরা যখন আমাদের ভিডিওকে আপলোড করি ঠিক সেই সময় একটি অপশন আসে প্রসেসিং বলে,ইউটিউব আমাদের ভিডিওটি প্রসেসিং এর মাধ্যমে সমস্ত টা পড়ে নেয় এবং আমাদের ভিডিওর বিষয় সঙ্গে সঙ্গে ডেসক্রিপশন ট্যাগ এবং টাইটেল সবকিছু সে ভালো করে বুঝে নাই সুতরাং আপনি এটা ভাববেন না যে সে বাংলা ভাষা পড়তে পারেনা।

    সুতরাং একটি ইউটিউব ভিডিও কে রেঙ্ক করাতে গেলে সর্বপ্রথম আপনার এটাকে ভালো করে বুঝে নিতে হবে যে আমি ভিডিওটির ডেসক্রিপশন এ কি লিখব এবং কোন কথাগুলি লিখলে আমার ভিডিওটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

    আপনি যদি কোন Education বিষয়ে ভিডিও আপলোড করতে চান, বা কোন টিউটোরিয়াল সম্পর্কে ভিডিও আপলোড করতে চান তবে সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে এবং আপনি যে বিষয়টি আপনার ভিডিওতে বর্ণনা করেছেন সেই বিষয়কে ডেসক্রিপশন এ লিখতে হবে।

     ডিসক্রিপশন লেখার পদ্ধতি হলো প্রথমে আপনি আপনার ভিডিওটির যে নাম দিয়েছেন অর্থাৎ টাইটেল সেটিকে সর্বপ্রথম ব্যবহার করুন।তারপর আপনার টাইটেলটি যদি এদিক ওদিক করে ঘুরিয়ে লেখা সম্ভব হয় তাহলে সেটাকে 2 থেকে 3 বার ঘুরিয়ে লিখুন

    আপনার টাইটেল কে ভালোভাবে বর্ণনা করার পর খানিকটা জায়গা ছেড়ে দিন,  তারপর আপনি সেই হ্যাশট্যাগ গুলি ব্যবহার করুন।কমপক্ষে 5 থেকে 8 টি হ্যাশট্যাগ পরপর উপর থেকে নিচের দিকে লিখুন পাশাপাশি লিখবেন না। এবং প্রতিটির শেষে যেন কমা দেওয়া থাকে।

    Hash Tag  গুলি শেষ হয়ে যাওয়ার পর খানিকটা জায়গা ছেড়ে দিয়ে সেখান থেকে আবার ভিডিও টাইটেল অনুসারে বিষয়টি বর্ণনা করা শুরু করুন।বিষয়টির বর্ণনা অর্থাৎ আপনি যে বিষয়ে ভিডিওটি আপলোড করতে চাইছেন সেই ভিডিওটি বিষয় নিয়ে কমপক্ষে 100 টি শব্দ লিখুন।

     কারণ একটি ইউটিউব ভিডিও Rank করাতে গেলে বা যদি আপনার চ্যানেলটি নতুন হয় তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ডেসক্রিপশন থেকে একটু বড় লেখার চেষ্টা করতে হবে কারণ ইউটিউবে  খুবই গুরুত্ব দেয়।

   ডিসক্রিপশন টি লেখার পর খানিকটা জায়গা ছেড়ে দিয়ে আপনি আপনার ইউটিউব এর  চ্যানেলটির লিংক পেস্ট করুন, আপনি আগে পরে যে ভিডিওগুলি পোস্ট করেছেন সে গুলির টাইটেল লিখে তার পাশে লিঙ্কগুলি পেস্ট করুন।

    আপনার যখন একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে তাহলে অবশ্যই আপনার সেই সম্পর্কিত একটি ফেসবুক পেজ বা টুইটার পেজ বা ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থাকা উচিত। যদি এগুলি থেকে থাকে অবশ্যই সেগুলি বা সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে পেস্ট করুন।

    এবার আপনার ইউটিউব ভিডিওটির ডিসক্রিপশন সম্পন্ন হল।আশাকরি আপনি এতদিন যে ভিডিওগুলো আপলোড করেছেন সেগুলি এভাবে একটাও তৈরি করেননি এবং একটাও এভাবে আপলোড করেন নি।আমি আশা করি আমার এই আর্টিকেল পড়ার পর অবশ্যই আপনি আপনার ভিডিওটি এইভাবে তৈরি করে তাকে আপলোড করবেন।



ইউটিউব ভিডিওতে Thumbnail ব্যবহার 


      একটি ইউটিউব ভিডিও কে রেংক / Rank  করাতে গেলে ভিডিওটি একটি সুন্দর থাম্বেল দরকার। থাম্বেল কি আশা করি এ বিষয়টি আপনি ভালোভাবেই জানেন।

     একটা কথা আমরা প্রায়ই জানি পেহেলে দর্শনধারী বাদ মে গুণবিচারী,কি তাইনা অর্থাৎ যে জিনিসটা আমাদের প্রথমে চোখকে আকর্ষণীয় না করে তোলে সে জিনিসটার প্রতি মন লাগবে কি করে।

    এই কারণে আপনার ভিডিওটির ভিতরে কি আছে সেটি জানার আগে দর্শক কিন্তু এটা দেখে যে কি আছে সেটিকে আপনি কিভাবে আপনার থাম্বেল এ লিখেছেন। সুতরাং থাম্বেল টি হবে আপনার ভিডিওটির প্রাণ।

     থাম্বেল টিকে অবশ্যই এমনভাবে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে যার জন্য দর্শকরা খুব সহজে আপনার ভিডিওটি উপরে ক্লিক করে এবং ভিডিওটি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।

    থাম্বেল এমনভাবে তৈরি করতে হবে যার ফলে ইউটিউব ভিডিওটি খুব সহজে Rank করতে পারে। তবে থাম্বেল তৈরি করার সময় কখনো যেন এমন করবেন না অতি রঞ্জিত বা যে বিষয়টি আপনি ভিডিওতে আলোচনা করেননি সে বিষয়টিকে আপনি থাম্বেল এ জুড়ে দিয়েছেন অর্থাৎ দর্শক আসলো কিন্তু সেই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারল না।

     সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ভিডিওটি রাঙ্ক করার সুবিধা পাবে না। একে আমরা বলি ক্লিক বিট। আর এই ক্লিক বিট গুগোল বা ইউটিউব সহ্য করে না। যদি এমন ক্লিক বিট করে থাকেন তবে আপনার ভিডিওটি কিন্তু ধীরে ধীরে নিচের দিকে নেমে যাবে।



ইউটিউব ভিডিওতে Audience Retention 


     একটি ইউটিউব ভিডিও কে Rank করাতে গেলে অবশ্যই অডিয়েন্স রিটেনশন সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। অডিয়েন্স রিটেনশন কি ? অডিয়েন্সের  রিটেনশন এমন একটা পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার দর্শককে কিছুটা সময় আপনার ভিডিওর উপর ধরে রাখতে পারবেন।

     উপরের যে ক'টি প্রক্রিয়া আমি আলোচনা করেছি যদি এই ক'টি প্রক্রিয়া সুন্দর করে এবং যথাযথভাবে আপনি আপনার ভিডিওতে এবং চ্যানেলে ব্যবহার করেন আমি কথা দিতে পারি আপনার ভিডিওতে অবশ্যই ভিউ আসতে বাধ্য।

    কিন্তু ধরুন আপনার ভিডিওতে দর্শক আসলো কিন্তু আপনার ভিডিওটি তেমন কোন তথ্যপূর্ণ নয় তবে নিশ্চয়ই অডিয়েন্স আসলেও কিন্তু আপনার ভিডিওটি দেখতে চাইবে না আশা করি আপনিও যদি এমন একটা ভিডিওতে গিয়ে পৌঁছান যেখানে আপনার চাহিদামত তথ্য নেই আপনি নিশ্চয়ই সেখানে থাকবেন না।

     তাহলে আপনাকে অডিয়েন্স বা দর্শক ধরে রাখতে হলে প্রথমে লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিওটি তৈরি করছেন সেই বিষয়টি সেখানে যথাযথভাবে এবং সুন্দর করে উপস্থাপন করার কৌশল আপনাকে জানতে হবে।

    যদি আপনি আপনার কৌশল অবলম্বন করে দর্শককে ধরে রাখতে পারেন তাহলে আপনার ওয়াচ টাইম বাড়বে অর্থাৎ কতটা সময় ধরে দর্শক আপনার ভিডিওটি দেখছে সেই টাইম বা সময়টি বাড়বে।আর এই ওয়াচ টাইম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ইউটিউব থেকে অটোমেটিক আপনার ভিডিওটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে আসবে।

    একবার যদি আপনার ভিডিও ওয়্যাচ টাইম ধরে রাখতে সমর্থ হয় তবে ইউটিউব আপনার ভিডিওটি কে সাজেস্ট পেজে তুলে নিয়ে আসবে।আপনি ভাবতে পারবেন না একবার যদি আপনার ভিডিওটি ইউটিউবে সাজেস্ট পেজে অবস্থান করে সেখান থেকে আপনি কি পরিমান ভিউ পেতে পারেন।

    আর এই সাজেস্ট পেজে আপনি অবস্থান করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ভিউ এর পরিমাণ বাড়বে, সাথে সাথে ওয়াচ টাইম এর পরিমাণ বাড়বে এবং অবশ্যই আপনার সাবস্ক্রাইবার বাড়তে থাকবে।

     এখানে আমার একটি মতামত হলো আপনি কখনো নিজে দর্শকদের  জোর করে  বলবেন না  বারবার সাবস্ক্রাইব করতে - সাবস্ক্রাইব করতে।

     কারণ আপনার ভিডিওটি যদি দর্শকের ভালো লাগে তাহলে সে নিজেই সাবস্ক্রাইব করবে, আপনার বলাতে কিন্তু কোনো দর্শক সাবস্ক্রাইব করে না এমনকি আমরাও করি না সুতরাং আপনার ভিডিওর বিষয়টি এত সুন্দর করে উপস্থাপন করুন যাতে দর্শক মুগ্ধ হয়ে আপনার ভিডিওটি লাইক করে এবং আপনার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে।


ইউটিউব ভিডিও সোশ্যাল শেয়ারিং 


     আপনি একটি ইউটিউব ভিডিও রেংকিং করাতে গেলে যা করতে হবে তার মধ্যে অন্যতম একটি কাজ হলো আপনার ভিডিওটিকে সোশ্যাল শেয়ারিং করা।

    এটি যদিও সার্চ ইঞ্জিনের সঙ্গে বা ইউটিউব সার্চ রেজাল্টে সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নয় তবুও আমরা খানিকটা জোর করে সেই প্রক্রিয়াটি করতে পারি।ধরুন আপনার ভিডিওটি 10 মিনিটের আপনি যদি এই ভিডিওটিকে আপনার 100 জন বন্ধুবান্ধবকে দিয়ে দেখাতে পারেন তবে তারা যদি পাঁচ মিনিট করে দেখে তবুও 500 মিনিট watch টাইম হবে।

     আমি আগেই বলেছি যে যদি ওয়াচ টাইম খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যায় তবে গুগোল কিন্তু সেই ভিডিওগুলো কে তার সার্চ রেজাল্টে এমনকি সাজেস্ট পেজে দেখাতে শুরু করে।

    তবে অবশ্যই এমন কিছু করবেন না যাতে অতিরিক্ত মাত্রায় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনার ভিউজ আসে।প্রথমদিকে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিউজ আনতে পারেন কিন্তু একবার চ্যানেল মনিটাইজ হলে তা অবশ্যই আপনি নিজে সেই ভিডিওটি কে সোশ্যাল শেয়ারিং করবেন না।

    কারণ  ইউটিউব সোশ্যাল শেয়ারিং এর মাধ্যমে ভিউ আনলে তাকে অপরাধ বলে মনে করে এমনকি আপনার ভিডিওটি মনিটাইজ অফ হয়ে যেতে পারে সুতরাং এই কাজটি না করাই ভালো।

    আপনার ভিডিওটি আপলোড হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি তা সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিলে এক ঘণ্টার মধ্যে যদি ৫০০ মিনিট watch  টাইম আনতে পারেন তবে নিশ্চয়ই আপনার ভিডিও Rank করবে।




আমার মতামত :   একটি ইউটিউব ভিডিও কে রেংকিং করানোোর নির্দিষ্ট কোন পদ্ধতি নেই। অর্থাৎ একটি ইউটিউব ভিডিও কে নির্দিষ্ট কোন পথে নিয়ে গেলে যে সে Rank করবে এমন কোন বিষয় নেই। হ্যাঁ এটাই সত্যি হয়তো আপনি ভাবছেন আমি তাহলে এত সময় বোকা বানিয়েছি।

     আশা করি আপনি যদি আমার লেখা টি পড়ে বুঝতে পারেন তবে সে কথাটি ভাববেন না। কারণ একটি ইউটিউব ভিডিও কে কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হয় আমি শুধু সেই পদ্ধতি গুলো আপনাদেরকে সুন্দর করে বোঝানোর চেষ্টা করেছি।

    এবং এই পদ্ধতি অবলম্বন করে ইউটিউব আমাদের ভিডিও সম্পর্কে পরিচয় লাভ করে এবং তার সাজেস্ট পেজে এবং এবং সার্চ ইঞ্জিনে আমাদের ভিডিওটি তুলে নিয়ে আসে।

     একটি ওয়েবসাইট বা আর্টিকেলকে রেংক করাতে গেলে আমাদের যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন করতে ঠিক একই রকম ভাবে একটি ইউটিউব ভিডিও কে রেংকিং করাতে গেলে তাকে অপটিমাইজ করতে হয়।

    সেই অপ্টিমাইজ প্রক্রিয়াটি অনেকেই জানিনা আমি এখানে সেই সমস্ত অপটিমাইজ প্রক্রিয়াটি আলোচনা করেছি এবং আমি অবশ্যই আশাবাদী আপনারা যদি এই পথ অবলম্বন করেন 100% আপনাদের ভিডিওতে ভিউ আসতে বাধ্য এবং ভিউ আসলে আপনাদের অটোমেটিক্যালি সাবস্ক্রাইবার বাড়তে বাধ্য।

     আমার ব্যক্তিগত মতামত কখনোই আপনি এমন কোন কাজ করবেন না যা ইউটিউব এবং গুগলের বিরুদ্ধে যায় যদি সেটা করে থাকেন তবে এ কিন্তু আপনি যতই ভিউ পেয়ে থাকেন না কেন আপনার মনিটাইজ কিন্তু অন হবে না।

    সত্যি কথা বলতে কি গুগোল ইউটিউব এর প্রায় 200 রকম অ্যালগরিদম আছে যার মাধ্যমে তারা কোনো ওয়েবসাইট বা ভিডিওকে Rank  করায়। কিন্তু ঠিক এই 200 টি অ্যালগরিদম এর মধ্যে কোনটির মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইট বা ভিডিও Rank  হবে একথা বলা মুশকিল।

   কিন্তু আমি ইউটিউব ফোরাম এর মত অনুযায়ী যে বিষয়গুলি করলে আপনার ইউটিউব ভিডিও Rank হবে সেই গুলি আলোচনা করেছি অর্থাৎ আপনি ভাবতেই পারছেন যেহেতু গুগল ফোরাম, ইউটিউব ফোরাম থেকে এই তথ্য দেওয়া হয়েছে সেহেতু আপনি করলে অবশ্যই এর ফল পাবেন।